ছবি: আপন দেশ
পৌষের ঘন কুয়াশা। বইছে হিমেল বাতাস। সঙ্গে ঝিমঝিম তুষার পাত। এতে করে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। সূর্যের দেখা নেই। যানবাহন চলছে হেডলাইট জালিয়ে। এ চিত্র দিনাজপুর অঞ্চলের। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এ অঞ্চলে। জনজীবন দূর্বিসহ করে তুলছে। শুধু মানুষই নয়, পশুপাখিও কাঁপছে শীতে।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা আরো কমতে পারে। জানিয়েছে দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস। এখানকার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আপন দেশকে জানান, দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী আরও ২/৩ দিন এই তাপমাত্রা থাকতে পারে।
উত্তরের সীমান্তবতী জেলা দিনাজপুরসহ বিভিন্ন উপজেলায় তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। আর এতে করে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। সূর্যের আলো না থাকায় বাতাস হিমশীতল।সন্ধ্যার পর থেকেই শীত ও ঘন কুয়াশা বেশি অনুভুতি হচ্ছে। ধোঁয়ার মতো প্রবাহিত হচ্ছে।,পথ ঘাট ঘুলিয়ে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে প্রতিনিয়ত কমছে তাপমাত্রা। শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লেপতোশক বানানো কারিগরদের ব্যস্ততা। শীতবস্ত্র দোকানে বেড়েছে বেড়েছে বিক্রি।
এমন বৈরী আবহাওয়ার কারণে খেটে খাওয়া দিনমজুর কাজে যেতে পারছেন না।
ব্যাটারি চালিত বাইক অটোরিকশা ও ভ্যান চালকরা বলছেন, ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে রাস্তায় মানুষের চলাচল কমে গেছে। ঠিক মতো ভাড়া হচ্ছে না। ‘শহরে অটোর সংখ্যা বেশি। তার ওপর রাস্তায় লোকজন কম বের হচ্ছেন। আয় কমে গেছে।
আপন দেশ/এবি
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।