Apan Desh | আপন দেশ

সড়ক ইতিহাসের পাতা থেকে উজ্জ্বলতম নক্ষত্রের বিদায়

দিলীপ গুহঠাকুরতা

প্রকাশিত: ১২:০৬, ৯ জানুয়ারি ২০২৪

সড়ক ইতিহাসের পাতা থেকে উজ্জ্বলতম নক্ষত্রের বিদায়

দিলীপ গুহঠাকুরতা

সাপ্তাহিক ছুটির দিনে নিরিবিলি পরিবেশে অফিসে নিবিষ্ট চিত্তে কাজ করছিলাম। মোবাইল ফোনে টিং করে শব্দে মনযোগ ব্যাহত হলো। তখন বিকাল চারটার কিছুটা বেশি হবে। হোয়াটসঅ্যাপের আইকনের নোটিফিকেশন খুলতেই আব্দুল মুক্তাদির বেলাল স্যারের ম্যাসেজে জানতে পারলাম সড়ক ও জনপদের (সওজ) অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী শেখ ফজলুর রহমান স্যার আজ ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে চিরনিদ্রায় চলে গেছেন। এর কিছুক্ষণ পরে রিটায়ার্ড রোড ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের জেনারেল সেক্রেটারি আব্দুল আজিম জোয়ার্দার ভাইয়ের ম্যাসেজে জানতে পারলাম ৬ জানুয়ারি ২০২৪ অপরাহ্ন  ৩টা ২৫ মিনিটে পৃথিবী থেকে স্যার চিরবিদায় নিয়েছেন।

সমাপ্ত হলো একটি সড়ক ইতিহাসের। শেখ ফজলুর রহমান সাহেব এমন একজন মানুষ ছিলেন যাকে এক কথায় ‘কিংবদন্তী’ বলে আখ্যায়িত করা যায়। তার ব্যক্তিত্ব, অভিজ্ঞতা, অভিজ্ঞান, কণ্ঠস্বর, দেহসৌষ্ঠব, সাহসিকতা, নেতৃত্ব, প্রশাসন পরিচালনা সব কিছু মিলিয়ে লাখো মানুষের মাঝ থেকে তাকে সহজেই আলাদা করা যেত। জাতির পিতা ১৯৬৯ সালে বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠার আগে তার সমসাময়িক রাজনীতিবিদসহ প্রাজ্ঞজনেরা ‘শেখ সাহেব’ বলে সম্বোধন করতেন। ফজলুর রহমান স্যারকেও তার সমসাময়িক কিংবা সিনিয়র প্রকৌশলী কর্মকর্তাগণ ‘শেখ সাহেব’ বলে সম্মান করতেন। সময়ের বিবর্তনে ছোট বড় সকলের কাছে তিনি ‘শেখ সাহেব’ নামেই জীবনের সিংহভাগ সময় পরিচিত ছিলেন।

আশির দশকের প্রথমার্ধে আমি যখন সওজের চাকরিতে প্রবেশ করি, শেখ ফজলুর রহমান স্যার তখন পরিকল্পনা ও উন্নয়ন উইংয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী। তার অধস্তন হিসেবে কাজ করতো আমার দুই বন্ধু এবং একই সঙ্গে সওজ চাকরিতে ঢোকা সহকর্মী ইবনে আলম হাসান ও মাহবুব-উল আলম। পরিচয় হওয়ার অনেক আগেই তাদের কাছে স্যারের ব্যক্তিত্ব, বুদ্ধিমত্তা, প্রত্যুৎপন্নমতি ইত্যাদি সম্পর্কে অনেক গল্প শুনতাম।  আমি একটি জিনিস লক্ষ্য করতাম, শেখ স্যারকে সবাই সমীহ করতেন এবং অনেকেই কেন যেন ভয় পেতেন। আসলে শালপ্রাংসু দেহের রাশভারি এই মানুষটির নীতিতে কঠোরতা, জ্ঞানের গভীরতা ও অনারোপিত গাম্ভীর্যের কারণে অনেক অধস্তন তার সামনে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলতেন।

শেখ স্যারের সঙ্গে আমার ফরমালি প্রথম পরিচয় ছিল কিছুটা আতঙ্ক মিশ্রিত। ১৯৮৫ সালের শেষের দিক হবে। এর কিছুদিন আগে আয়ুবুর রহমান চৌধুরী স্যার সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়ায় প্রধান প্রকৌশলী পদে শেখ সাহেব স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন। আমি তখন এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার। একদিন শেষ বিকেলে অফিস সময়ের পরে আমি রমনার সড়ক ভবনের এ-ব্লকের ৩২৬ নম্বর কক্ষে একা বসে কাজ করছিলাম। সেই সময় আমার বন্ধু ও সহকর্মী আব্দুল হালিম (দাবারু হালিম নামে পরিচিত, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালট্রানে কর্মরত) আমার কাছে এসে বললো, চিফ স্যারের রুমের কাছে গিয়ে শুনেছে, স্যার নাকি টঙ্গি ব্রিজের ডিজাইন নিয়ে খুব রাগারাগি করছেন। ডিজাইনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী নওশের আলী মিয়া স্যার বা নির্বাহী প্রকৌশলী জায়গীরদার স্যারকে না পেয়ে তার মেজাজ নাকি সপ্তমে উঠেছে। শুনে আমার মনে হলো, হায় হায়, তুরাগ নদীর উপর টঙ্গি ব্রিজ তো আমি ডিজাইন করেছি। যা থাকে ললাটে, পড়ি মরি করে চিফ স্যারের রুমের দিকে ছুটে গেলাম। আমি ডিজাইন করেছি জেনে আমার উপর চড়াও হলেন। কেন পাশের পুরাতন টঙ্গি ব্রিজ থেকে ন্যাভিগেশন ক্লিয়ারেন্স কম রেখেছি এটিই হল তার রাগের হেতু। এর পেছনের কারণ হলো, মাস দুয়েক আগে নির্মিত ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জের আগে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের উপর নব নির্মিত সেতুর ন্যাভিগেশন ক্লিয়ারেন্স কাছাকাছি রেল সেতুর থেকে কম হওয়ায় জোয়ারের সময় বড় আকারের নৌযান সড়ক-সেতুর তলায় আটকে যায়। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় তখন ভীষণ লেখালেখি হচ্ছে। আমি স্যারকে বোঝাতে চেষ্টা করলাম, ব্যালেন্স ক্যান্টিলিভার ধরনের পুরাতন টঙ্গি সেতুর ঠিক পাশে নতুন সেতু করতে গেলে মাঝের স্প্যান অনেক বড় করতে হবে। না হলে পুরাতন সেতুর ভিত্তির সঙ্গে নতুন সেতুর ভিত্তি ফাউল করবে।  প্রিস্ট্রেসড কংক্রিট গার্ডার করার পরেও পুরাতন সেতু থেকে নতুন সেতুর ন্যাভিগেশন ক্লিয়ারেন্স প্রায় তিন ফুট কমে গেছে। স্যার বলেছিলেন, কেন গার্ডার সংখ্যা বেশি করে দিলে তো গার্ডার ডেপথ কমানো সম্ভব। ‘গার্ডার সংখ্যা বাড়িয়ে যদি গায়ে গায়ে লাগিয়ে দেওয়া হয়, তবু গার্ডারের মিনিমাম ডেপথ যা লাগবে তার ফলে ক্লিয়ারেন্স পুরাতন সেতুর সমান হবে না’ এই ছিল আমার যুক্তি।  স্যার আমার উত্তর মেনে নিলেন।  যেহেতু তখনো নতুন টঙ্গি সেতুর নির্মাণ কাজ একদম প্রাথমিক পর্যায়ে, তাই স্যার  নির্দেশ দিলেন, নতুন সেতুটির ডেক লেভেল পুরাতন সেতু থেকে উঁচুতে করে ন্যাভিগেশন ঠিক রাখা হোক। সেই মোতাবেক ডিজাইন রিভাইজড করে টঙ্গি সেতু নির্মাণ করা হয়েছিল।

উক্ত ঘটনার বছর দুয়েক পরের আর একটা ঘটনা মনে পড়ছে। অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এম এ বারী স্যার আমাকে নিয়ে চিফ স্যারের কক্ষে গেলেন। শেখ স্যার জানালেন, সেদিন বিকালে রাষ্ট্রপতি এরশাদ সাহেব বিমানবন্দরের দিক থেকে ফেরার পথে বনানী রেল লেভেল ক্রসিং ও মহাখালী রেল লেভেল ক্রসিং এ অনেকক্ষণ আটকে ছিলেন। তিনি যোগাযোগ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাহেবকে বলেছেন, এই দুটো জায়গায় দ্রুত দুটো ফ্লাইওভার নির্মাণের ব্যবস্থা করতে। তারই ধারাবাহিকতায় মন্ত্রী মহোদয় প্রধান প্রকৌশলী শেখ ফজলুর রহমান স্যারকে যত শীঘ্র সম্ভব দুটো ফ্লাইওভারের প্ল্যান ডিজাইন করে নির্মাণ শুরু করার নির্দেশ দিলেন।

শেখ স্যার আমাকে দুটো ফ্লাইওভারের প্রাথমিক প্ল্যান তৈরির করতে বললেন। যদিও নদীর উপর ছোট বড় বিভিন্ন স্প্যানের অনেক সেতু ততোদিনে  ডিজাইন করে হাত পাকিয়েছি, কিন্তু ফ্লাইওভার ডিজাইনে আমার অভিজ্ঞতা শূন্য। তবু বুকে সাহস নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। ঢাকা সড়ক বিভাগের সাহায্য নিয়ে বনানী ও মহাখালী রেল ক্রসিং এলাকার প্লেন টেবিল সার্ভেসহ বিশদ জরিপ করালাম। ব্রিটিশ কাউন্সিলে গিয়ে রেফারেন্স সেকশনে বিভিন্ন ধরনের ফ্লাইওভারের দু তিনটা বই পেলাম। ওখান থেকে যতটা পারি বোঝার চেষ্টা করলাম, আর বইয়ের ছবি দেখে দেখে পেন্সিল দিয়ে ফ্রি হ্যান্ড স্কেচ করলাম। এরপর অফিসে এসে শুরু করলাম প্রাথমিক প্ল্যান, এলিভেশন ও সেকশন ড্রইং। এই কাজে অভিজ্ঞ ড্রাফটসম্যান আলী হোসেন সাহেবের সাহায্য পেলাম। আসলে ড্রইং-এর পুরো কাজটি আলী হোসেন সাহেবই করেছেন। তখন অটোক্যাড ডিজাইনের আবির্ভাব হয়নি। পুরোটাই হাতে করতে হতো।  দিন রাত্রি কাজ করে ভাবনার চেয়েও কম  সময় বনানী ও মহাখালীতে দুটো নকশা প্রস্তুত হলো। বনানীর জন্য কম কষ্ট হলো, কারণ ওটা সরল সেতু। ওখানে উত্তর ও দক্ষিণে দুটো এপ্রোচ। কিন্তু মহাখালিরটি বেশ জটিল। এখানে উড়াল সেতুর চারটি এপ্রোচ- একটি কাকলির দিকে, একটা গুলশানের দিকে, তৃতীয়টি তেঁজগাওয়ের দিকে,  চতুর্থটি  জাহাঙ্গীর গেটের দিকে। ট্রায়াল অ্যান্ড এরর পদ্ধতিতে বার বার চেষ্টা করে শেষ পর্যন্ত পছন্দের জিনিস তৈরি করলাম।  নানা রকম রঙ-টঙ করে নকশাগুলো দৃষ্টি শোভন করে দাখিল করা হলো। অতি কম সময়ের মধ্যে পাশও হয়ে গেল। শেখ স্যার আমার কাজে এতোই খুশি হয়েছিলেন, সড়ক সমিতির একটি অনুষ্ঠানে আমার নাম করে প্রশংসা করেছিলেন।

লেখক ও শেখ ফজলুর রহমান

যা হোক, এরপর প্রশ্ন আসলো ফ্লাইওভার বাস্তবায়নের কাজটি কীভাবে করা হবে। উপর থেকে প্রথমে নির্দেশ এলো, ওপেন টেন্ডার করে ডিজাইন-বিল্ড মেথডে করার জন্য।  তবে অমন টেন্ডার করে করতে গেলে অনেক সময়ের ব্যাপার। কিন্তু এরশাদ সাহেব অতো সময় দিতে চান না। তাই ডিপিএম বা ডাইরেক্ট প্রকিউরমেন্ট মেথডে কাজটি করাবেন। তখন একটা নতুন টার্ম শিখলাম- ডেফার্ড পেমেন্ট সিস্টেম। অর্থাৎ কাজ আগে, পয়সা পরে। সেইভাবে কন্ট্র্যাক্ট ডকুমেন্ট তৈরি হলো। কাজটি দেওয়া হলো কনকর্ড কন্সট্রাকশন কোম্পানির কামাল সাহেবকে। কনকর্ড কাজটি শুরু করে দিলো। প্রথমে বিশদ জরিপ ও মাটি পরীক্ষার কাজ, এরপর ডিটেইল ডিজাইন ইত্যাদি। কিন্তু বিধি বাম। এর মাঝে এলো নব্বইয়ের তুমুল আন্দোলন। এরশাদ সাহেব ৬ ডিসেম্বর গদি ছেড়ে চলে গেলেন। মহাখালি, বনানীর ফ্লাইওভারের কাজ বাতিল হয়ে গেল।  জানি না কামাল সাহেব তার খরচের টাকা তুলতে পেরেছিলেন কিনা।

শেখ স্যার আজ চলে গেছেন। অনেক কথা মনে পড়ছে।  ১৯৮৯ সালের নভেম্বর মাসের শেষের দিকে  নিমন্ত্রণপত্র হাতে নিয়ে স্যারের রুমে যাই। স্যার কার্ডটি হাতে নিয়ে দেখে বললেন- দিলীপ, আপনি কি পণ করেছিলেন আমি চাকরিতে থাকা অবস্থায় বিয়ে করবেন না? কথাটার মানে প্রথমে বুঝতে পারিনি। মুহূর্তেই মাথায় এলো, তাইতো, স্যার অবসরে যাচ্ছেন ২৯ নভেম্বর। আর আমার বিয়ে হবে ৩০ নভেম্বর। 

শেখ স্যার অবসর নেওয়ার পর প্রথম অনেক বছর দেখা হয়নি। নতুন শতাব্দীতে এসে স্যারের সাথে বিভিন্ন অকেশনে দেখা হতে লাগলো। ২০১৬ সালে আমার অনুরোধে স্যার আমাদের প্রকল্পের ডিসপিউট বোর্ডের চেয়ারপারসন হিসেবে যোগ দিলেন। তখন প্রতি মাসে অন্তত একবার দেখা হতো। স্যারের সঙ্গে সর্বশেষ একটু বেশি সময়ের জন্য দেখা হলো এপোলো (বর্তমানে এভারকেয়ার) হাসপাতালে করোনার আগে আগে। স্যার আমাকে তার বাসায় যেতে বললেন। আমার সঙ্গে গল্প করবেন। এরপর আর একবার ৫০ নম্বর রোডে গুলশান ক্লাবের কাছে ফুটপাথে দেখা হলো। ওইবারও স্যার যেতে বললেন। অটোবায়োগ্রাফি লিখেছেন। আমাকে বইটি তখন দেবেন। কিন্তু যাবো যাবো করে আলসেমি করে যেতে পারিনি। এরপর শুনতে পেলাম স্যার অসুস্থ। ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত। কাউকে চিনতে পারেন না। আজ দুঃসংবাদটি জানার পর একরাশ অপরাধবোধ মাথায় এসে আঘাত করলো।

১৯৩২ সালের ৩০ নভেম্বর খুলনা শহরে জন্মগ্রহণ করা মানুষটি আহসান উল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে ২২ বছরে গ্রাজুয়েট হয়ে ১৯৫৭ সালে সহকারি প্রকৌশলী হিসেবে তৎকালীন সিঅ্যান্ডবি ডিপার্টমেন্টে যোগদান করেন। ১৯৬২ সালে সিঅ্যান্ডবি ভেঙে দুভাগ হয়- আর অ্যান্ড এইচ এবং পিডাব্লিউডি। স্যার আরএইচডি অর্থাৎ সওজ-তে দীর্ঘ ৩২ বছর চাকরি শেষে একজন সফল প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে ১৯৮৯ সালের ২৯ নভেম্বর অবসরে যান।

শেখ সাহেবের একটি গল্প এখনো সড়ক ডিপার্টমেন্টের অফিসারদের মুখে মুখে ফেরে। একবার একজন জাদরেল যোগাযোগ মন্ত্রী তাকে সেক্রেটারিয়েটে ডেকে নিয়ে অনেকক্ষণ ওয়েটিং রুমে বসিয়ে রেখেছিলেন। এরপর তিনি এক পর্যায়ে বিনা অনুমতিতে মন্ত্রী মহোদয়ের কক্ষে প্রবেশ করে বলেছিলেন- দেখুন, আমি সারা বাংলাদেশের প্রধান প্রকৌশলী। ঘণ্টার উপরে কর্মহীন বসে থাকতে পারি না। আপনি যখন আমার সাথে কথা বলতে পারবেন, তখনই আমাকে ডেকে আনবেন। এই বলে তিনি যখন রুম থেকে বের হয়ে আসার জন্য পা বাড়িয়েছেন, তখনই মন্ত্রী সরি বলে তার সঙ্গে কাজের কথা বলেছেন। এই গল্প শেখ স্যারের মুখে নয়, ঘটনার দশ-বারো বছর পর স্বয়ং সেই মন্ত্রী মহোদয়ের মুখে শুনেছি। শেষ করার আগে ছোট বেলায় পড়া একটি ছড়ার দু তিনটে পঙক্তি খুব মনে পড়ছে, তাই উদ্ধৃতি দিলাম- আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে/কথায় না বড় হয়ে কাছে বড় হবে!/মুখে হাসি, বুকে বল, তেজে ভরা মন...

দিলীপ গুহঠাকুরতা : অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপদ (সওজ)।

আপন দেশ/এমআর

মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।

সম্পর্কিত বিষয়:

শেয়ার করুনঃ

জনপ্রিয়